0 item

৳ 0

whatsapp--v1

চকোলেট পিনাট বাটার-৪০০ গ্রাম

৳ 490
- +
Short Description

চকোলেট পিনাট বাটার বাচ্চাদের জন্য একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর বিকল্প হতে পারে, তবে বড়রাও এটা খেতে পারবেন।  এর কিছু বিশেষ দিক রয়েছে যা অভিভাবকদের মনে রাখা উচিত। এখানে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো:

  1. পুষ্টি ঘাটতি পূরণ: চকোলেট পিনাট বাটার প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি বাচ্চাদের খাদ্যাভ্যাসে একটি পুষ্টিকর সংযোজন হতে পারে। এটি তাদের দৈহিক বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশে সহায়তা করে।

  2. শক্তির উৎস: সকালের নাস্তা বা বিকেলের টিফিন হিসেবে চকোলেট পিনাট বাটার খেলে বাচ্চারা দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি পেতে পারে, যা তাদের সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।

  3. বিভিন্ন খাবারে ব্যবহারযোগ্য: বাচ্চারা পিনাট বাটার সহজেই বিভিন্নভাবে খেতে পারে, যেমন রুটি, টোস্ট, ফলের টুকরা বা স্যান্ডউইচে ব্যবহার করা যায়। এটি খাবারকে আরও আকর্ষণীয় করতে পারে।

  4. স্বাদে আকর্ষণ: চকোলেট এবং পিনাট বাটার মিশ্রণ বাচ্চাদের প্রিয় স্বাদের মধ্যে একটি। এটি বাচ্চাদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে পারে।

  5. প্রোটিন সমৃদ্ধ: পিনাট বাটার প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা শরীরের পেশী গঠনে এবং মেরামতে সাহায্য করে। এটি দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে এবং ক্ষুধা কমায়।

  6. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: চকোলেট পিনাট বাটার স্বাস্থ্যকর অসম্পৃক্ত ফ্যাট সমৃদ্ধ, যা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

  7. এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: চকোলেট পিনাট বাটারে থাকা কোকো এবং বাদাম এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা শরীরের ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে।

  8. ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ: এতে ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম, এবং পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন কার্যাবলীতে সহায়ক।

  9. শক্তি বৃদ্ধিকারক: এই খাবারটি উচ্চ ক্যালোরি প্রদান করে, যা দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি প্রদান করতে পারে এবং ব্যায়াম বা ব্যস্ত দিনের জন্য আদর্শ।

  10. মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক: চকোলেট পিনাট বাটার সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা মেজাজ উন্নত করতে এবং স্ট্রেস কমাতে সহায়ক।

Term And Condition...

সালটা ২০২০ এর মার্চ। করোনার ভয়াল থাবায় সারা পৃথিবী বন্ধ হয়ে আছে। সবাই প্রায় গৃহবন্দী সকল অফিস, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান প্রায় অচল। আমাদের একটা বিজনেস মাত্র আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে। কিন্তু করোনার জন্য হঠাৎ করেই অমানিশার মাঝে পড়ে গেলাম।

ঢাকা শহরের জীবন, দম নিলেও টাকার দরকার পড়ে। অপেক্ষার পালা শেষ হয়না। কি হবে কি হবে ভেবেই দিন যাচ্ছে। আমরা হাসবেন্ড-ওয়াইফ দুইজন মিলে প্রতিটি দিন প্লান করি যে চলমান বিজনেস টা যদি অফ হয়ে যায় তাহলে কি করবো। আমার বেটার হাফ এর মন খুবই খারাপ কেননা এই কস্টের সময়ে সে আমাকে কোন সাহায্য করতে পারছেনা। পরে আমরা দুইজনেই মিলে একটা সিদ্ধান্ত নেই,  যেহেতু ও খুব ভালো রান্না করে এই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আমরা হোমমেড ফুড অনলাইনে সেল করতে পারি।

যা ভাবা সেই মত শুরু করলাম। প্রথমে এটা ওটা যখন যা মনে হয় ওটাই বানাই ছবি তুলে হোমমেড ফুড এর একটা অনলাইন প্লাটফর্ম আছে ওখানে পোস্ট দেই। সপ্তাহে দুইচার টা অর্ডার পাই কিন্তু তাতে মন ভরেনা। ভাবি এভাবেই চললে বড়  কিছুই হবেনা। এভাবেই প্রায় ৪-৫ মাস চলার পরে ২০ জুলাই ২০২০ এ আমরা ফেসবুকে একটা পেজ খুলার সিদ্ধান্ত নেই।  ওখানে বিভিন্ন খাবারের ছবি তুলে পোস্ট করতে থাকি। পাশাপাশি বিভিন্ন বড় বড় উদ্যোক্তা দের ফেসবুক গ্রুপগুলো তে খাবারের পোস্ট শেয়ার করতে থাকি। ওখান থেকে কিছু কিছু অর্ডার আসতে থাকে। কিন্তু মাথায় শুধু একটাই চিন্তা এই ব্যাবসা কে কিভাবে বাড়িয়ে তোলা যায়। যেহেতু আমার আগের বিজনেস টার সুবাদে ফেসবুক এর বিজ্ঞাপন সম্পর্কে কিছু ধারণা ছিল এটাকে কাজে লাগানোর চিন্তা করি। কিন্তু মনে মনে ভাবি যে বিজ্ঞাপন দিয়ে কি খাবার সেল হবে কিনা? তবুও টেস্ট করতে চাইলাম। আমাদের সবচে জনপ্রিয় বা সিগনেচার আইটেম চিংড়ি বালাচাও টার একটা বিজ্ঞাপন রেডি করলাম। এর মাঝামাঝি আমি নতুন চাকরি খুজছি সারভাইভাল এর জন্য। কারন ফ্যামিলি নিয়ে তো টিকে থাকতে হবে। 

যাই হোক কোনরকমে কিছু টাকার ম্যানেজ করে ফেসবুকে এড দেই। আলহামদুলিল্লাহ ভালো সাড়া আসতে থাকে। তবে এই বিজনেস টা এতদুর আসার জন্য আমার ওয়াইফ এর অনেক স্যাক্রিফাইস আছে। ও আমার পাশে না থাকলে কখনোই এই পর্যায়ে আসা সম্ভব ছিলনা।  জীবনের কঠিন মুহুর্ত গুলোতে যদি আপনার পাশে একজন ভালো পার্টনার থাকে তাহলে আপনি সব পারবেন।

প্রথমে আমরা চিংড়ি  বালাচাও দিয়েই শুরু করি। এখন আলহামদুলিল্লাহ আমাদের বেশ কিছু প্রোডাক্ট যুক্ত হয়েছে।
তবে সর্বপরি একটা কথা বলতেই হবে আমাদের কাস্টমার দের সাপোর্ট সবসময় আমাদের সাথেই ছিল। আপনারা ও আপনাদের অনুপ্রেরণা আমাদেরকে এতদূর আসতে সাহস যুগিয়েছে। আমরা সব সময় আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমাদের ভুল ভ্রান্তি কে উপেক্ষা করে আমাদের পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। 

View All >>

You Might Also Like